OrdinaryITPostAd

 পুষ্টি কি

যে সকল খাদ্যদ্রব্য গ্রহণের ফলে জীবের শারীরিক বৃত্তীয় প্রক্রিয়া পরিবর্তন ও অন্তিকরণ এর মাধ্যমে জীবের শক্তি উৎপাদন, সাধারণ বৃদ্ধি ,দেহের ক্ষয়, হাড় মজবুত করুন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, শক্তির চাহিদা পূরণ, এ সকল ঘাটতি পূরণ করে তাকেই পুষ্টি বলে। 

পুষ্টি কত প্রকার ও কি কি

পুষ্টি সাধারণভাবে দুইভাগে বিভক্ত করতে পারি এক উদ্ভিদ পুষ্টি ২ প্রাণী পুষ্টি

উদ্ভিদের পুষ্টি 

উদ্ভিদ তিনটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তার পুষ্টি সংগ্রহ করে থাকে যার মাধ্যমে স্বাভাবিক বৃদ্ধি প্রজননের জন্য পুষ্টি উৎপাদন এবং শরীর বৃত্ত করুন কাজ করে থাকে। উদ্ভিদের পুষ্টি গ্রহণের তিনটি উপাদান হচ্ছে-

মাটি পানি ও বায়ুমণ্ডল

প্রাণীর পুষ্টি

প্রাণী বিভিন্ন ধরনের উপাদান থেকে তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি আহরণ করে থাকে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে ছয়টি আমি শর্করা স্নেহ পদার্থ ভিটামিন খনিজ লবণ ও পানি মূলত এই ছয়টি উপাদানের মাধ্যমেই একটি প্রাণী তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি আহরণ করে থাক।

প্রাণী পুষ্টিতে আমিষের গুরুত্ব

প্রাণীর দেহে আমিষের গুরুত্ব বিশেষ করে মানুষ এর আমিষের চাহিদা পূরণের জন্য বিশেষ প্রয়োজন। প্রাণিজ আমেশ সুস্থ ও মেধাবী জাতি গঠনে শিশুর দৈহিক ও মানসিক বিকাশের জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের রোগ যেমন হৃদরোগ স্টক ক্যান্সারের মতো ঝুঁকি কমাতে মানব দেহের ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে মানুষের দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবন শক্তি বৃদ্ধি করতে প্রাণিজ আমিষের গুরুত্ব অপরিসীম।

প্রানিজ আমিষের উৎস

আমরা আমিশের চাহিদা পূরণ করে থাকি দুধ ডিম ও মাংস হতে পেয়ে থাকি। যেমন দেশি মুরগির ডিম হতে পর্যাপ্ত পরিমাণে আমিষ পাওয়া যায় গরুর মাংস খাসির মাংস মহিষের মাংস এবং কি এদের দুধ হতেও আমরা আমিষের চাহিদা পূরণ করে থাকি।

প্রাণিজ পুষ্টিতে শর্করার গুরুত্ব

শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট হলো এক ধরনের জৈব রাসায়নিক পদার্থ যার প্রতিটি অণুতে রয়েছে কার্বন হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন এই সকলের সমন্বয়ে কার্বোহাইড্রেট গঠিত। প্রাণের দেহে ছত্রাক ব্যাকটেরিয়া গ্লাইকোজেন নামক কার্বোহাইড্রেটট সঞ্চয় করে শক্তি প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে। শর্করা অল্প মিষ্টি সাদযুক্ত, গন্ধহীন, বর্ণহীন শর্করার মাধ্যমে দেহের শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং উৎপাদনে সহায়তা করে।

প্রাণিজ শর্করার উৎস

প্রাণীর ল্যাকটিস দুধে শর্করা পেয়ে থাকি যেমন গরু ছাগল মহিষ এর দুধে। গ্লাইকোজেন পশু এবং পাখি জাতীয় প্রাণীর মধ্যে মাংস থেকে শর্করা পেয়ে থাকি। মধু চিনি পাস্তা রুটি এগুলো নিয়ে আমরা সরল শর্করা পেয়ে থাকি অন্যদিকে উদ্ভিদ জাতীয় ভুট্টা মটর মটরশুটি ইত্যাদির মধ্যে আমরা জটিল শর্করা পেয়ে থাকি।

প্রাণিজ পুষ্টিতে স্নেহের গুরুত্ব

স্নেহ হচ্ছে চর্বি ও তৈলাক্ত জাতীয় পদার্থ। যে সমস্ত পদার্থ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল অবস্থায় থাকে তারা হচ্ছে তেল বা তৈলাক্ত জাতীয় স্নেহ পদার্থ আর যে সমস্ত পদার্থ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় কঠিন অবস্থায় থাকে তারা হচ্ছে চর্বি জাতীয় স্নেহ পদার্থ। তরল জাতীয় স্নেহ পদার্থ এবং কঠিন বা চর্বি জাতীয় স্নেহ পদার্থ দুইটা সংমিশ্রনে সৃষ্টি হয় লিপিড জাতীয় স্নেহ পদার্থ।

প্রাণীর স্নেহ পদার্থের উৎস

মাখন,ঘি,দুধ,পনির ইত্যাদি তে প্রাণিজ স্নেহ থাকে অপরদিকে নারিকেলের তেল বাদাম ইত্যাদির মধ্যে উদ্ভিদ জাতীয় স্নেহ পদার্থ থাকে।

প্রাণি

জ ভিটামিনের গুরুত্ব

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Bestwold নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url