OrdinaryITPostAd

বায়নাপত্র বা বিক্রয় চুক্তি দলিল এর ফর্মেট

আসসালামুয়ালাইকুম! সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ, আপনাকে জানাই আমাদের ওয়েবসাইট বেস্টওয়াল্ডে স্বাগতম। আমরা লক্ষ্য করছি যে এই মুহূর্তে আপনি বায়নাপত্র বা বিক্রয় চুক্তি দলিল এর ফর্মেট সম্পর্কে দেখতে ও জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আপনার সমস্যার সমাধান অর্থে আমরা আজকের এই আর্টিকেলে উক্ত বিষয়ের সমাধান দিয়েছি, আশা করছি উপকৃত হবেন।
বায়নাপত্র বা বিক্রয় চুক্তি দলিল এর ফর্মেট
বায়নাপত্র বা বিক্রয় চুক্তি এমন একটি দলিল যা দুইটি পক্ষের শর্তাবলি। তাদের মৈখিক চুক্তি সমূহ লিখিত আকারে একটি নিদৃষ্ট ফর্মেটে লিপিবদ্ধ করে সােব-রেজিষ্টার কর্তৃক রেজিঃ করাই হচ্ছে বায়নাপত্র বা বিক্রয় চুক্তি দলিল।

ভূমিকা

প্রতিটি দলিলেরই একটি নির্দিষ্ট ফর্মের থাকে, দলিলের ফরমেট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দলিলের জন্য। দলিলের ফরমেট দেখেও দলিলটি ভূয়া কিংবা জাল কিনা এটি নির্ণয় করা হয়। আমাদের বাংলাদেশ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের দলিলের ফরমেট বিদ্যমান। আজ আপনাকে যে ফর্মেটটি প্রদান করা হবে সেটি একেবারেই আপডেট ফরমেট।

বায়নাপত্র বা বিক্রয় চুক্তি দলিল

ক্রমিক নং -

বহি নং -

দলিল নং -

  নিবন্ধন কার্যালয়ের নামঃ সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়, গোদাগাড়ী,রাজশাহী

  দলিলের সার সংক্ষেপঃ

দলিলের প্রকৃতি

মৌজার নাম

পৌরসভা/ইউনিয়ন

থানা/উপজেলা

জেলা

বায়নাপত্র

 ২৩৭ নং পাঁচগাছী

মাটিকাটা

গোদাগাড়ী

রাজশাহী

 

সম্পত্তির পরিমাণ

শ্রেণি

মূল্য (অংকে কথায়)

.৯৩৫০ (শূন্য দশমিক নয় তিন পাঁচ শূন্য) একর

ধানি

২৬,০০,০০০/- (ছাব্বিশ লক্ষ) টাকা মাত্র

 


দলিল দাতা/দাতাগণের নাম ঠিকানাঃ

নাম

:

মোঃ ইব্রাহিম হোসেন

পিতার নাম

:

মৃত কাইছার উদ্দিন

স্বামীর নাম 

:প্রয়োজ্য নহে।

মাতার নাম

:

মোছাঃনুরুন্নাহার

জন্ম তারিখ

:

২৭/০/১৯৬০ খ্রি.

ধর্ম  

:

ইসলাম

পেশা

:

গৃহিণী

জাতীয়তা

:

বাংলাদেশী

জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর

:

৮৯০ ৩৫৬ ২০৯৮

    

স্থায়ী ঠিকানাঃ

বর্তমান ঠিকানাঃ

গ্রাম/রোড

কুমারপাড়া

গ্রাম/রোড

কুমারপাড়া

ডাকঘর

ধানচি

ডাকঘর

ধানচি

থানা/উপজেলা  

গোদাগাড়ী

থানা/উপজেলা  

গোদাগাড়ী

জেলা       

রাজশাহী

জেলা

রাজশাহী

      


দলিল গ্রহিতা/গ্রহিতাগণের নাম ঠিকানাঃ

নাম

:

মোঃ মাইনুল ইসলাম

পিতার নাম

:

মোঃ হবিবুর রহমান

স্বামীর নাম

:

প্রযোজ্য নহে

মাতার নাম

:

মোছাঃ জরিনা বেওয়া

জন্ম তারিখ

:

২১/০৯/১৯৮৯ খ্রি.

ধর্ম  

:

ইসলাম

পেশা

:

ব্যাবসা

জাতীয়তা

:

বাংলাদেশী

জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর

:

৮৭৯ ৭৬৫ ০৯৮৭

 

স্থায়ী ঠিকানাঃ

বর্তমান ঠিকানাঃ

গ্রাম/রোড

মিছাপুকুর            

গ্রাম/রোড

মিছাপুকুর

ডাকঘর

বাইনালড়ি

ডাকঘর

বাইনালড়ি

থানা/উপজেলা  

গোদাগাড়ী

থানা/উপজেলা  

গোদাগাড়ী

জেলা

রাজশাহী

জেলা

রাজশাহী



৫। ক্ষমতাপ্রাপ্ত অ্যাটর্নি/প্রতিনিধি/অভিভাবক-এর নাম, ঠিকানা ও বিবরণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) : প্রযোজ্য নয় ।

৬। পাওয়ার অব অ্যাটর্নির বিবরণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) : প্রযোজ্য নয়।

৭। বায়নাকৃত সম্পত্তির ন্যূনপক্ষে ২৫ বছরের মালিকানার ধারাবাহিক বিবরণ (যথাযথ ক্ষেত্রে ওয়ারিশ ও বায়া দলিলসমূহের বিস্তারিত বিবরণ এবং বায়নার উদ্দেশ্য, সম্পত্তির দখল, ইজমেন্ট স্বত্ত্ব এবং বায়না সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য মন্তব্য, যদি থাকে ইত্যাদির বিবরণ) :১৯৭২ সালের আর.এস রেকর্ড মোঃ খলিলুর রাহমান ‍দিং নামে প্রচলিত আছে। মোঃ খলিলুর রহমানের নিকট হতে গত ১৭/০৫/২০১৩ ইং তারিখে গোদাগাড়ী সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে ২৩৮৯ নং বিক্রয় কবলা দলিল মুলে আমার পিতা কাইছার উদ্দিন প্রাপ্ত হন। পিতার মৃত্যুর পর আমরা ওয়ারিস গন তার ত্যাক্ত সম্পত্তি বন্টন রেজষ্ট্রি করিয়া যাহা গত ০৫/০৯/২০২০ ইং তারিখে অত্র অফিসে ৬৫৮৯ নং দলিলে আমি প্রপ্ত হইয়া নিজ নামে নামজারি খারিজ করিয়া যাহার নামজারি কেস নম্বর ২৭৬৫/৯-১/২০২১-২০২২ সাল। দখল ভোগে থাকিয়া অদ্যকার তারিখে বাইনাপত্র বা বিক্রয় চুক্তি করিলাম।

সম্পত্তি বায়নার উদ্দেশ্যঃ আমি অত্র দলিল দাতা তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তি দখলকার ও স্বত্ববান থাকাবস্থায় বর্তমানে নগদ অর্থের বিশেষ প্রয়োজন হওয়ায় তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তি হস্তান্তর/বিক্রয়ের প্রস্তাব ঘোষণা করিলে আপনি অত্র দলিল গ্রহীতা খরিদ করিতে ইচ্ছুক হোন। সেমতে আমি অত্র দলিল দাতা স্থানীয় বাজারমূল্য যাচাইঅন্তে আপনার ধার্যকৃত মূল্যই তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তির সর্বোচ্চ মূল্য হিসাবে বিবেচিত হওয়ায় তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তি হস্তান্তর/বিক্রয়ের নিমিত্তে নিম্নে বর্ণিত শর্ত সাপেক্ষে অত্র বায়নানামা চুক্তিপত্রে দাতা-গ্রহিতা উভয়ে আবদ্ধ হইলাম।

সম্পত্তি বায়নার শর্তাবলী ও বায়না সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য মন্তব্যঃ
১। আপনি দলিল গ্রহিতা কর্তৃক প্রস্তাবিত ও আমি দলিল দাতা কর্তৃক স্বীকৃত তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তির মূল্য হইতে নিম্ন স্বাক্ষরকারী স্বাক্ষীগণের সম্মুখে বায়না বাবদ অত্র দলিলের ১৪ নং ক্রমিকে বর্ণিত টাকা বুঝিয়া পাইলাম।
২। অত্র বায়নানামা দলিলের মেয়াদ আমি দলিল দাতা ও আপনি দলিল গ্রহিতার সম্মতিক্রমে অদ্য হইতে আগামী ০১ (এক) বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকিবে।
৩। আমি দলিল দাতা উক্ত মেয়াদের মধ্যে বায়নাকৃত সম্পত্তির বকেয়া টাকা অত্র দলিলের ১৪ নং ক্রমিক অনুযায়ী আপনার নিকট হইতে বুঝিয়া পাইলে আপনার বরাবর অথবা আপনার মনোনিত ব্যাক্তিকে একাধিক দলিলে সাফ-কবলা/বিক্রয় দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করিয়া দিতে বাধ্য থাকিবো।
৪। আমি অত্র দলিল দাতা তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তির বিক্রয় মূল্য বায়না বাবদ বকেয়া টাকা গ্রহণ করিয়া হস্তান্তরের ব্যাপারে কোন প্রকার গড়িমসি করি তাহলে অত্র দলিল গ্রহিতা যে কোন আদালতে শরণাপন্ন হইয়া যে কোন প্রকার আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারিবে। এতদ্বব্যাপারে কোন আইনগত ব্যবস্থা নিতে কোন প্রকার কোন খরচ বহন করিতে হইলে তাহা অত্র দলিল দাতা বহন করিতে হইবে।
৫। অত্র দলিল গ্রহিতা উক্ত মেয়াদের মধ্যে বকেয়া টাকা পরিশোধ করিয়া নিম্ন তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তি সাফ-কবলা দলিল রেজিস্ট্রি করিয়া নিতে অসমর্থ হন তাহলে মেয়াদ শেষে অত্র বায়নানামা দলিল বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে। এতে আপনি দলিল গ্রহিতা কোন প্রকার ওজর আপত্তি করিতে পারিবেন না অথবা করিলেও তাহা সর্ব আদালতে আগ্রাহ্য বলিয়া গণ্য হইবে।
৬। অত্র দলিল দাতার কোন কারণে কোন প্রকার অনুপস্থিতি দেখা দিলে তাহার ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকারীগণ বায়নানামার সকল শর্তাবলী মানিয়া নিতে বাধ্য থাকিবে এবং বায়নানামার সকল শর্তাবলী তাহাদের উপর প্রযোজ্য হইবে। দলিল দাতার ওয়ারিশগণ তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তির মালিকানার জন্য আদালতে নালিশ সম্পূর্ণরূপে আগ্রাহ্য হইবে।
৭। অত্র বায়নানামা দলিল ইচ্ছাকৃতভাবে যে কোন পক্ষ বাতিল বা আগ্রাহ্য করিতে পারিবে না। যদি করা হয় তাহলে উভয়ে আইনের আশ্রয় নিতে পারিবে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা উভয়ে মানিয়া নিতে বাধ্য থাকিবে। ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষ প্রয়োজনে খরচ উঠানোর জন্য বিরোধী পক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করিতে পারিবেন।
৮। এতদ্বার্তে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিস্কে, অন্যের বিনা প্ররোচনায় উভয়ের সম্মতিক্রমে লিখিত শর্তাবলী প্রতিপালনে অঙ্গীকারবদ্ধ হইয়া অত্র বায়নানামা দলিল পাঠ করিয়া বুঝিয়া উহার মর্মার্থ অবগত হইয়া উপস্থিত সাক্ষীগণের উপস্থিতিতে অত্র দলিল দাতা ও গ্রহিতাগণ স্বাক্ষর সম্পাদন করিলাম।

৮। একাধিক ক্রেতা/গ্রহিতার ক্ষেত্রে ক্রয়কৃত/অর্জিত জমির হারাহারি মালিকানার বিবরণঃ

বায়না দাতার নাম

মালিকানার পরিমাণ

মোঃ ইব্রাহিম হোসেন

.৯৩৫০ একর


৯। একাধিক বিক্রেতা/হস্তান্তরকারীর ক্ষেত্রে হস্তান্তরিত জমির হারাহারি মালিকানার বিবরণঃ

 বায়না গ্রহিতার নাম

মালিকানার পরিমাণ

মোঃ মাইনুল ইসলাম

.৯৩৫০ একর



১০। সম্পাদনের তারিখ (বাংলা ও ইংরেজি) : বাংলা ১২ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ইংরেজী ২৭/০৮/২০২৩ খ্রিস্টাব্দ।

১১। সম্পত্তির তফসিলঃ

জেলা

রাজশাহী

মৌজা

পাঁচগাছী

থানা/উপজেলা

গোদাগাড়ী

জে. এল. নং

আর.এস - ১৪৯

ইউনিয়ন

মাটিকাটা

ভূমি অফিস

সাব-রেজি:অফিস,গোদাগাড়ী,রাজশাহী

খতিয়ান

আর.এস - ২২৫, নামজারী খতিয়ান - ১১৬১,হোল্ডিং নং - ১১৯০

 দাগ নম্বর অঙ্কে কথায়ঃ

দাগ নং

শ্রেণি

দাগে জমির পরিমাণ

প্রাপ্য জমি

বায়নাকৃত জমি

৮৭৬

ধানি

.৬৫৪০ একর

.৬৭৫০ একর

.৫০০০ একর

৭৬৫

ধানি

.৩৪০০ একর

.৩২৬০ একর

.৪০৫০ একর

৬৭৫

ধানি

.৩৬০০ একর

.১৬০০ একর

.০৩০ একর

জমির পরিমাণ (কথায়) : শূন্য দশমিক নয় তিন পাঁচ শূন্য একর

মোটঃ

.৯৩৫০ একর

 ১২ সম্পত্তির চৌহদ্দির বিবরণঃ

উত্তর

কুরবান আলি

দক্ষিণ

নিতাই

পূর্ব

জংশন কালু

পশ্চিম

মফিজুল



১৩। সম্পত্তির পরিমাণ (অংকে ও কথায়) : ০.৯৩৫০ (শূন্য দশমিক নয় তিন পাঁচ শূন্য) একর জমি।

১৪। সম্পত্তির মূল্য পরিশোধের বিবরণঃ সম্পত্তির মোট মুল্য ২৬,০০,০০০/- (ছাব্বিশ লক্ষ) টাকা তন্মধ্যে নগদে পরিশোধ ১৫,০০,০০০/- (পনেরো লক্ষ) টাকা এবং বকেয়া ১১,০০,০০০/- লক্ষ টাকা।

 ১৫। সম্পত্তির হাত নকশা ও পরিমাপঃ

 

 

 

 

 

 



১৬। কৈফিয়ত (যদি থাকে) : নাই।

১৭। দলিল পাঠ করিয়া/করাইয়া আমারা উহার মর্ম অবগত ও সম্মত হইয়া স্বাক্ষর করিলামঃ



দাতা/দাতাগণের স্বাক্ষর                         গ্রহিতা/গ্রহিতাগণের স্বাক্ষর

)                                                   )  

 

১৮ সাক্ষী/সাক্ষীগণের নাম, ঠিকানা স্বাক্ষরঃ                 

নাম


স্বাক্ষর তারিখ

 

পিতা/স্বামীর নাম


মাতার নাম


গ্রাম/রোড


ডাকঘর


থানা/উপজেলা


জেলা


 

নাম


স্বাক্ষর তারিখ

 

পিতা/স্বামীর নাম


মাতার নাম


গ্রাম/রোড


ডাকঘর


থানা/উপজেলা


জেলা


 ১৯ সনাক্তকারীর নাম, ঠিকানা স্বাক্ষরঃ

নাম


স্বাক্ষর তারিখ

 

পিতা/স্বামীর নাম


মাতার নাম


গ্রাম/রোড


ডাকঘর


থানা/উপজেলা


জেলা


২০। হস্তান্তরিত সম্পত্তির সঠিক পরিচয় এবং বাজার মূল্য সম্পর্কে সম্যক অবহিত হইয়া আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী অত্র দলিলের মুসাবিদা করিয়াছি/লিখিয়া দিয়াছি এবং পক্ষগণকে পাঠ করিয়া শুনাইয়াছি। দলিলটি ---- ফর্দে এবং ---- শব্দে লিখিত।

মুসাবিদাকারী বা দলিল লেখকের নাম, পূর্ণ ঠিকানা ও দলিল লেখকের সনদ নম্বর (কার্যালয়ের নামসহ) :

নাম


স্বাক্ষর তারিখ

 

গ্রাম/রোড


ডাকঘর


থানা/উপজেলা


জেলা


কার্যালয়ের নাম


সনদ নম্বর


২১। রাষ্ট্রপতির ১৯৭২ সনের ১৪২ নং আদেশ, ১৯০৮ সনের রেজিষ্ট্রেশন আইনের Section 52A(g) এবং ১৮৮২ সনের সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের Section 53E অনুসারে প্রদত্ত হলফনামাঃ পৃথক ফর্দে সংযুক্ত।

২২। সাব-রেজিস্ট্রারের নাম ও পদবিসহ স্বাক্ষর ও তারিখঃ

হলফনামা

[রাষ্ট্রপতির ১৯৭২ সনের ১৪২ নং আদেশ, ১৯০৮ সনের নিবন্ধন আইনের Section 52A(g) এবং ১৮৮২ সনের সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের Section 53E অনুসারে প্রদত্ত হলফনামা]
বরাবর,
সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়গোদাগাড়ী,রাজশাহী।

হলফকারী/হলফকারীগণের নাম

পিতার নাম

ঠিকানা

বয়স

মোঃ ইব্রাহিম হোসেন

মৃত কাইছার উদ্দিন

কুমারপাড়া

৩৪ বছর



এই মর্মে ঘোষণা পূর্বক হলফনামা প্রদান করিতেছি যে, আমি/আমরা বাংলাদেশের নাগরিক।
আমি/আমরা ঘোষণা করিতেছি যে,
(ক) হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আদেশ, ১৯৭২ (১৯৭২ সনের পি.ও নং ৮) এর অধীনে ক্রোকের আওতাধীন নহে;
(খ) হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশ পরিত্যক্ত সম্পত্তি (নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা ও নিস্পত্তি) আদেশ ১৯৭২ (১৯৭২ সনের পি.ও নং ১৬) এর অর্থানুযায়ী পরিত্যক্ত সম্পত্তি নহে;
(গ) হস্তন্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি আপাততঃ বলবৎ কোন আইনের অধীন সরকারে বর্তায় নাই, বা সরকারের অনুকুলে বাজেয়াপ্ত হয় নাই;
(ঘ) প্রস্তাবিত হস্তান্তর আপততঃ বলবৎ অন্য কোন আইনের কোন বিধানের সহিত সাংঘর্ষিক নহে;
(ঙ) প্রস্তাবিত হস্তান্তর বাংলাদেশ ল্যান্ড হোল্ডিং (লিমিটেশন) আদেশ, ১৯৭২ (১৯৭২ সনের পি.ও নং ৯৮) এর অনুচ্ছেদ ৫এ অনুযায়ী বাতিলযোগ্য নহে; এবং
(চ) হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তির বিবরণ সঠিকভাবে বর্ণিত হইয়াছে এবং উহা অবমূল্য করা হয় নাই এবং উল্লিখিত সম্পত্তি হস্তান্তরকরণে আবেদনকারীর বৈধ অধিকার রহিয়াছে।
আমি/আমরা আরও ঘোষনা করিতেছি যে,
আমি/আমরা দলিলে হস্তান্তরাধীন জমির নিরঙ্কুশ মালিক। অন্য পক্ষের সহিত বায়না চুক্তি স্বাক্ষর করি নাই বা অন্য কোথাও বিক্রয় করি নাই বা অন্য কোন পক্ষের নিকট বন্ধক রাখা হয় নাই। এই সম্পত্তি সরকারি খাস/অর্পিত বা পরিত্যক্ত সম্পত্তি নয় বা অন্য কোনভাবে সরকারের উপর বর্তায় নাই। দলিলে বর্ণিত কোন তথ্য ভুলভাবে লিপিবদ্ধ হইয়া থাকিলে তজ্জন্য আমি/আমরা দায়ী হইব এবং আমি/আমাদের বিরূদ্ধে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা করা যাইবে। হস্তান্তরিত জমি সম্পর্কে কোন ভুল, অসত্য বা বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রদান করিয়া থাকিলে প্রয়োজনে নিজ খরচায় ভুল শুদ্ধ করিয়া ক্ষতিপূরণসহ নতুন দলিল প্রস্তুত ও রেজিস্ট্রি করিয়া দিতে বাধ্য থাকিব।
দলিলে বর্ণিত সম্পত্তিতে আমরা/আমাদের বৈধ স্বত্ব ও অধিকার বহাল আছে এবং প্রদত্ত বিবরণ আমার/আমাদের জ্ঞান ও বিশ্বাসমতে সত্য। তারিখঃ
হলফকারী/হলফকারীগণের স্বাক্ষরঃ

১)



সনাক্তকারীর ঘোষনাঃ

এই মর্মে ঘোষণা করিতেছি যে, হলফকারী/হলফকারীগণ আমার পরিচিত এবং আমার সম্মুখে তিনি/তাহারা দলিলে স্বাক্ষর প্রদান করিয়াছেন বা (আমি তাহার ও তাহাদের বা........................নং ক্রমিকধারী হলফকারীর নাম বকলমে লিখিয়া দিয়াছি)।



সনাক্তকারীর স্বাক্ষর ও তারিখঃ

উপসংহার

একটি দলিলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে উক্ত দলিলের ফরমেট। কি ফরমেটে লেখা হচ্ছে বা দলিলে উল্লেখিত তারিখে সাব-রেজিস্টার অফিস কর্তৃক কোন ফর্মেট গ্রহণ করা হচ্ছে তা বিবেচ্য বিষয়।

পরিশেষে বলে যেতে চাই যে, আমাদের এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি সহ আপনার পরিচিতজনদেরকে আমাদের ওয়েবসাইট বেস্টওয়াল্ড কে ফলো দিয়ে রাখুন। যাতে করে পরবর্তী আর্টিকেলের নোটিফিকেশন আপনার কাছে চলে যাই।

শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকার জন্য বেস্টওয়াল্ড এর পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Bestwold নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url